বৃষ্টির রাতে শালিকে চোদার সেরা গল্প Bangla Choti Golpo 2025

হাই আমি রবিন, থাকি মালদাতে। দুই বছর হল বিয়ে করেছি। বউকে নিয়ে খুব খুশি আমি। শালিকে চোদার সেরা গল্প Bangla Choti Golpo কারন বউটা আমার সেই সেক্সি। চুদে খুব মজা পাই। কিন্ত আজ আমার মেজাজ টা খুব খারাপ কারন বউ বাড়িতে নেই। সে তার বাবার বাড়ি গেছে তার মাকে দেখতে। আমি একা। আমি জানি আজ রাতটা পাগল করে দেবে। বাইরে বৃষ্টি পড়ছে, ঝিরঝিরে শব্দ, জানালার ফাঁক দিয়ে ঠান্ডা হাওয়া আসছে, আমার ঘরের সিলিং ফ্যানটা ধীরে ঘুরছে। ঘড়িতে রাত এগারোটা, আলোটা হালকা সবুজাভ, একটা ছোট টেবিল ল্যাম্প জ্বলছে।

Bangla choti
Bangla choti

আমি একটা টাইট কালো টি-শার্ট আর ছেঁড়া জিন্স পরে সোফায় বসে আছি, পা দুটো টেবিলে তুলে। আমার গায়ে একটা হালকা ঘামের গন্ধ, দিনভর কাজের পর এখন শরীরটা গরম আর ক্লান্ত। হঠাৎ দরজায় টোকা—ঠক ঠক ঠক। আমার বুকটা ধক করে উঠল। এত রাতে কে?

উঠে গিয়ে দরজা খুললাম। দেখি, রিয়া, আমার বউয়ের ছোট বোন। ওর চুল ভিজে ঝুলে আছে, বৃষ্টিতে ভিজে এসেছে। পরনে একটা পাতলা সাদা শার্ট, বোতাম খোলা, ভেতরে কালো ব্রা ফুটে উঠছে, দুধের উপরের অংশটা দেখা যাচ্ছে। নিচে একটা টাইট জিন্স, পাছাটা ফেটে বেরোবে মনে হচ্ছে। ওর গায়ে একটা ফুলের পারফিউমের গন্ধ, মিশে গেছে বৃষ্টির পানির সাথে। আমার চোখ ওর শার্টের ফাঁকে আটকে গেল, বাড়াটা জিন্সের নিচে লাফ দিল।

“কী রে, এত রাতে?” আমি গলা শক্ত করে বললাম।

“দুলাভাই, বাস মিস হয়ে গেছে। রাতটা থাকতে দাও,” ও হালকা হেসে বলল, চোখে একটা নোংরা ঝিলিক। মাগীটা জানে আমি একা, আর ওর এই ভিজে শরীর দেখে আমার মাথা ঘুরে গেল।

“ঢোক, বাইরে দাঁড়িয়ে থাকলে ভিজে মরবি,” আমি দরজা সরিয়ে ওকে ঢুকতে দিলাম।

ও ঘরে ঢুকে সোফায় বসল, পা ছড়িয়ে। শার্টটা ভিজে ওর দুধের আকার ফুটে উঠেছে, ব্রার ফিতে দেখা যাচ্ছে। আমি দরজা বন্ধ করে ওর সামনে দাঁড়ালাম। “চা খাবি?” আমি জিজ্ঞেস করলাম, কিন্তু মনটা অন্য জায়গায়।

“না, দুলাভাই, গরম লাগছে,” ও বলে শার্টের আরেকটা বোতাম খুলল। এখন ওর নাভি দেখা যাচ্ছে, ফর্সা পেটে বৃষ্টির ফোঁটা শুকিয়ে চকচক করছে। আমি কাছে গিয়ে বসলাম, ওর থেকে দুই হাত দূরে। আমার হাত ঘামছে, বাড়াটা জিন্সের নিচে শক্ত হয়ে উঠছে।

“গরম লাগলে শার্টটা খুলে ফেল,” আমি হেসে বললাম, গলায় একটা কামুক টোন। ও আমার দিকে তাকাল, চোখে একটা দুষ্টু হাসি। “তুমি কী দেখতে চাও, দুলাভাই?” ও নরম গলায় বলল। আমার গলা শুকিয়ে গেল।

আমি আরেকটু কাছে সরলাম, ওর মুখের কাছে আমার মুখ। ওর শ্বাস গরম, ঠোঁট দুটো ভিজে চকচক করছে। “দেখতে চাই তোকে,” আমি ফিসফিস করে বললাম। ও হেসে মাথা নিচু করল, তারপর আমার দিকে তাকাল। তারপর নিজেই তার উপর ঝাপিয়ে পড়ার জন্য ইশারা দিল। আমিও আর থাকতে না পেরে ওর ঠোঁটে আমার ঠোঁট ঠেকালাম। প্রথমে হালকা, শুধু ছুঁয়ে। ওর ঠোঁট নরম, ভিজে, একটা মিষ্টি স্বাদ। আমি ওর নিচের ঠোঁটটা চুষলাম, ও হালকা “উমম” করে উঠল। আমার হাত ওর কাঁধে উঠল, শার্টটা একটু সরিয়ে দিলাম। ও আমার ঠোঁটে ওর জিভ ঠেকাল, আমি পাগল হয়ে গেলাম। আমরা জিভ দিয়ে খেলতে লাগলাম, ওর মুখের ভেতরটা গরম, আমার জিভ ওর জিভের সাথে লড়ছে। আমার হাত ওর পিঠে নামল, ব্রার ফিতেটা ধরে টান দিলাম।

“দুলাভাই, এটা ঠিক না,” ও ফিসফিস করে বলল, কিন্তু আমার কাঁধে হাত দিয়ে আরো কাছে টানল। আমি ওর গলায় চুমু দিলাম, ওর ঘাড়ে হালকা কামড় বসালাম। “ঠিক না হলে থামিয়ে দে, মাগী,” আমি ওর কানে বললাম। ও কিছু বলল না, শুধু আমার চুল ধরে টানল। আমি ওর শার্টটা পুরো খুলে ফেললাম, কালো ব্রায় ওর দুধ দুটো ফুলে আছে। আমি ব্রার উপর দিয়ে ওর একটা দুধ চেপে ধরলাম, ও “আহহ” করে উঠল। আমার আঙুল ওর বোঁটার উপর ঘষলাম, শক্ত হয়ে আছে। আমি ব্রাটা টেনে নামালাম, ওর ফর্সা দুধ বেরিয়ে এলো, গোলাপি বোঁটা দেখে আমার মাথা ঘুরে গেল।

আমি ওর একটা দুধ মুখে নিলাম, জিভ দিয়ে বোঁটায় ঘুরতে লাগলাম। ওর শরীর কেঁপে উঠল, “উফফ, দুলাভাই!” ও গোঙাল। আমি চুষতে লাগলাম, একটা দুধ চুষছি, আরেকটা হাতে টিপছি। ওর বোঁটা আমার মুখে শক্ত হয়ে গেল, আমি দাঁত দিয়ে হালকা কামড় দিলাম। ও আমার মাথা চেপে ধরল, “আরো জোরে চোষো!” আমি পাগলের মতো চুষতে লাগলাম, ওর দুধের গন্ধে আমার নাক ভরে গেল। আমার হাত ওর জিন্সের বোতামে গেল, খুলে ফেললাম। ওর প্যান্টি ভিজে গেছে, আমি আঙুল দিয়ে ওর ভোদার উপর ঘষলাম। “আহহ, কী করছো!” ও চিৎকার করল।

আমি ওকে সোফায় শুইয়ে দিলাম, জিন্স আর প্যান্টি একসাথে টেনে খুললাম। ওর ফর্সা পা দুটো ছড়িয়ে গেল, ভোদাটা ফোলা, ভিজে চকচক করছে, গোলাপি মাংসটা আমাকে পাগল করে দিল। আমার বাড়াটা ফুলে লাল হয়ে আছে, লোহার মতো শক্ত। আমি ওর উপর ঝাঁপিয়ে পড়লাম, ওর পা দুটো আমার কাঁধে তুলে দিলাম। “দুলাভাই, আস্তে!” ও চিৎকার করল, কিন্তু আমার কানে ঢুকল না। আমার বাড়ার ডগাটা ওর ভোদার মুখে ঘষলাম, পিচ্ছিল রসে ভিজে গেল। তারপর এক ঠাপে পুরোটা ঢুকিয়ে দিলাম। “আহহহ!” ওর চিৎকারে ঘর কেঁপে উঠল। আমি থামলাম না, জোরে জোরে ঠাপাতে লাগলাম। “চপ চপ চপ” আওয়াজে সোফাটা কাঁপছে, ওর দুধ দুটো লাফাচ্ছে। “উফফ, দুলাভাই, আমি মরে যাবো!” ও কান্নার সুরে বলল।

আমি ওর পা কাঁধ থেকে নামিয়ে ওকে উল্টো করে দিলাম, পাছাটা উঁচু করে ধরলাম। ওর ফর্সা পাছায় দুটো লাল দাগ পড়ে গেছে আমার হাতের চাপে। আমি পেছন থেকে বাড়াটা আবার ঢুকিয়ে দিলাম, “আহহহ!” ওর মুখ গোঙানিতে ভরে গেল। আমি ওর চুল ধরে টেনে মাথাটা পেছনে করলাম, “চোদাচ্ছি, মাগী, কান্না কর!” আমি গর্জে উঠলাম। প্রতি ঠাপে আমার বল দুটো ওর পাছায় ধাক্কা মারছে, “থপ থপ থপ” আওয়াজ হচ্ছে। ওর ভোদার ভেতরটা গরম, আমার বাড়াটা ওর গভীরে ঢুকে যাচ্ছে। “উফফ, দুলাভাই, থামো, আমার ভোদা ফেটে যাচ্ছে!” ও কাঁদতে কাঁদতে বলল। আমি আরো জোরে ঠাপালাম, “ফাটুক, মাগী, তোকে ছিঁড়ে খাবো!”

তারপর ওকে টেনে সোফা থেকে নামালাম, মেঝেতে শুইয়ে দিলাম। ওর পা দুটো দুদিকে ছড়িয়ে দিয়ে আমি ওর উপর শুলাম। বাড়াটা আবার ঢুকালাম, এবার আরো গভীরে। “আহহহ, উফফ!” ওর চোখ দিয়ে পানি বেরিয়ে এলো, মুখ লাল হয়ে গেছে। আমি ঠাপের তালে তালে ওর দুধ দুটো টিপতে লাগলাম, বোঁটা দুটো চেপে ধরলাম। “চোদো, দুলাভাই, আমাকে শেষ করে দাও!” ও চিৎকার করছে। আমি গায়ের সব শক্তি দিয়ে ঠাপাচ্ছি, “চপ চপ চপ” আর “আহহ উফফ” মিলে ঘরটা গরম হয়ে গেল। আমার ঘাম ওর শরীরে পড়ছে, ওর নখ আমার পিঠে আঁচড়ে দিচ্ছে।

আমি ওকে তুলে দাঁড় করালাম, দেয়ালে ঠেস দিয়ে দাঁড় করালাম। ওর একটা পা আমার কোমরে তুলে ধরলাম, বাড়াটা আবার ঢুকিয়ে দিলাম। “আহহহ!” ও দেয়ালে হাত দিয়ে কোনোমতে দাঁড়িয়ে আছে। আমি ওর ঠোঁটে চুমু খেতে খেতে ঠাপাচ্ছি, ওর জিভ আমার মুখে ঢুকে গেছে। “থপ থপ থপ” আওয়াজে আমার কান ভরে গেল। “দুলাভাই, আমার পা কাঁপছে!” ও কান্নার গলায় বলল। আমি ওর পাছায় চড় মারলাম, “কাঁপুক, মাগী, তোকে চুদে শেষ করব!” আমি আরো জোরে ঠাপালাম, ওর ভোদা আমার বাড়াটাকে চেপে ধরছে।

তারপর ওকে মেঝেতে হাঁটু গেড়ে বসালাম, আমি পেছনে দাঁড়িয়ে। ওর পাছাটা উঁচু, আমি বাড়াটা ঢুকিয়ে আবার ঠাপ শুরু করলাম। “আহহহ, উফফ, দুলাভাই!” ও কান্না আর গোঙানি মিশিয়ে চিৎকার করছে। আমি ওর কোমর ধরে টানছি, প্রতি ঠাপে আমার বাড়াটা ওর ভোদার গভীরে ঢুকে যাচ্ছে। “চপ চপ থপ থপ” আওয়াজে ঘরটা কাঁপছে। “তোর ভোদা আগুন, মাগী!” আমি চিৎকার করে উঠলাম। ওর শরীর ঝাঁকুনি দিচ্ছে, “আহহ, আমি আর পারছি না!” ও কাঁদতে লাগল। আমি আরো জোরে ঠাপালাম, আমার চোখ লাল, শ্বাস ভারী, শরীর ঘামে ভিজে গেছে।

আমি ওকে তুলে আবার সোফায় ফেললাম, ওর পা দুটো আমার কাঁধে তুলে আবার ঢুকালাম। এবার প্রতি ঠাপে ওর চিৎকার আরো জোরে হচ্ছে, “আহহহ, উফফ, থামো!” আমি থামলাম না, “চুদব, মাগী, তোকে ছিঁড়ে ফেলব!” আমার বাড়াটা ওর ভোদায় ঢুকছে আর বেরোচ্ছে, “চপ চপ চপ” আওয়াজে আমার মাথা পাগল হয়ে গেল। ওর দুধ দুটো লাফাচ্ছে, আমি একটা ধরে টিপলাম, আরেকটা মুখে নিয়ে চুষলাম। “আহহহ!” ওর কান্না আর গোঙানি মিশে গেল। আমার শরীর কেঁপে উঠল, “উফফ, মাগী, তোর ভোদা আমাকে শেষ করে দিচ্ছে!” আমি আরো জোরে ঠাপাতে লাগলাম, আমার বল দুটো ওর পাছায় ধাক্কা মারছে, “থপ থপ থপ”। ওর ভোদার ভেতরটা আমার বাড়াটাকে চেপে ধরছে, আমার মাথা ঘুরে গেল। “আহহ, রিয়া, তোকে চুদে মেরে ফেলব!” আমি গর্জে উঠলাম।

আমার শরীরটা হঠাৎ ঝাঁকুনি দিল, আমি আর ধরে রাখতে পারলাম না। “উফফ, মাগী, মাল বেরোচ্ছে!” আমি চিৎকার করে ওর ভোদার গভীরে মাল ঢেলে দিলাম। গরম মাল ওর ভেতরে ছিটকে গেল, ও “আহহহ!” করে কেঁপে উঠল। আমি বাড়াটা বের করে আনলাম, সাদা মাল ওর ভোদা থেকে গড়িয়ে সোফায় পড়ছে। ও হাঁপাচ্ছে, চোখ লাল, শরীর ঘামে ভিজে গেছে। আমি ওর দিকে তাকালাম, আমার বাড়াটা এখনো শক্ত, মালে ভিজে চকচক করছে।

ও হঠাৎ উঠে বসল, আমার বাড়াটা হাতে ধরল। “দুলাভাই, এটা নষ্ট করবি না,” ও নোংরা হেসে বলল। তারপর মুখে নিয়ে চুষতে লাগল, “উমম” করে আমার মাল চেটে খাচ্ছে। ওর জিভ আমার বাড়ার ডগায় ঘুরছে, আমার শরীর আবার গরম হয়ে গেল। “চোষ, মাগী, সব চেটে খা!” আমি ওর চুল ধরে টানলাম। ও পুরো বাড়াটা মুখে নিয়ে চুষল, আমার মাল ওর ঠোঁটে লেগে আছে। ও চোষা শেষ করে আমার দিকে তাকাল, “দুলাভাই, আপু না থাকায় ইচ্ছে করেই আজকে এসেছি। আজ সারারাত তুমি আমাকে খেলবে।” ওর চোখে কামুক হাসি, আমার বাড়াটা আবার লাফ দিল।

“ঠিক আছে, মাগী, তোকে সারারাত চুদব!” আমি হেসে বললাম। ওকে কোলে তুলে নিলাম, ওর নরম পাছাটা আমার হাতে ধরা। ও আমার গলায় জড়িয়ে ধরল, আমি ওকে খাটে নিয়ে ফেললাম। ওর ন্যাংটা শরীরটা বিছানায় পড়ল, আমি ওর উপর ঝাঁপিয়ে পড়লাম।

সমাপ্ত

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *